রমাদান (رمضان) শব্দটা ‘রমাদ’ (رمض) থেকে এসেছে যার অর্থ প্রচন্ড খরতাপে উত্তপ্ত হওয়া, দগ্ধ হওয়া বা পুড়ে যাওয়া। আরব’দের ভাষায় রমাদানে তাদের বকরীগুলো উত্তপ্ত সূর্যের নিচে ঘাস খেয়ে চড়িয়ে বেড়ানোর সময় প্রায়শই তাদের শরীর পুড়ে যেতো।
.
ইমাম কুরতুবী (রহ.) বলেন, “এই মাসের নাম করণ করা হয়েছে রমাদান কারণ এটি বান্দার গুনাহ সমূহকে নেক আমল দ্বারা পুড়িয়ে ফেলে।” [তফসীরে আল কুরতুবী, ২/২৭১]
.
‘রমাদান’ — মুমিনদের জন্য রহমত, একটি সুবর্ণ সুযোগ অতীতের সমস্ত গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়ার। পুরো রমাদানে বান্দার সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লার পক্ষ থেকে তাঁর ক্ষমা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বান্দার এই প্রাপ্তিকে দাস মুক্তি পাওয়ার সাথে তুলনা করেছেন। দাস একবার মুক্ত করে দিলে তা আর ফিরিয়ে নেয়া যায়না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা একবার যদি তাঁর বান্দাকে ক্ষমা করে দেন তবে তিনি কি করে বান্দাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন? আল্লাহু আকবার!
.
আগামী রমাদান পর্যন্ত আমাদের অনেকেই হয়তোবা বেঁচে থাকবেনা। এই রমাদানে অনেকেই আর বেঁচে নেই যেমনটা ছিলেন গত রমাদানে। আমরা প্রত্যেক মুমিন বান্দারা এই রমাদানকে-ই আমাদের জীবনের শেষ রামাদান এবং গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়ার শেষ সুযোগ মনে করে ইবাদাতে মনযোগী হই বিইযনিল্লাহ।
.
বরকতময় এই মাসের শেষ রাতগুলো তে যখন আপনি শুধুই রাব্বে কারীমের সন্তুষ্টির জন্য সালাতে দাঁড়াবেন, যখন আপনার আর তাঁর সাক্ষাতের মাঝে আর কেউ থাকবেনা তখন দুআ’তে চোখ ভর্তি পানি নিয়ে তাঁর কাছে চাইবেন । মনের সমস্ত আবেগ ঢেলে দিয়ে বলবেন — হে আল্লাহ! আমার মা আমার প্রতি সবচেয়ে দয়াশীল। তিনি কখনো আমাকে কষ্ট দিবেন না, আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখবেন না। হে আল্লাহ! আপনি তো আমার মায়ের চাইতেও বেশি দয়াশীল। সুতরাং আমাকে কষ্ট থেকে রক্ষা করুন, আমার সমস্ত গুনাহ আপনি ক্ষমা করে দিন।
.
হে আল্লাহ! আমি ছাড়া তো আপনার অনেক... অনেক... বান্দা আছে কিন্তু আমার তো আপনি ছাড়া আর কেউ নাই... কেউ নাই। অতএব আপনি,
.
আমাকে ক্ষমা করুন..
আমাকে ক্ষমা করুন..
.
ইমাম কুরতুবী (রহ.) বলেন, “এই মাসের নাম করণ করা হয়েছে রমাদান কারণ এটি বান্দার গুনাহ সমূহকে নেক আমল দ্বারা পুড়িয়ে ফেলে।” [তফসীরে আল কুরতুবী, ২/২৭১]
.
‘রমাদান’ — মুমিনদের জন্য রহমত, একটি সুবর্ণ সুযোগ অতীতের সমস্ত গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়ার। পুরো রমাদানে বান্দার সবচেয়ে বড় সফলতা হলো আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লার পক্ষ থেকে তাঁর ক্ষমা। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বান্দার এই প্রাপ্তিকে দাস মুক্তি পাওয়ার সাথে তুলনা করেছেন। দাস একবার মুক্ত করে দিলে তা আর ফিরিয়ে নেয়া যায়না। আল্লাহ সুবহানাহু ওয়া তা’লা একবার যদি তাঁর বান্দাকে ক্ষমা করে দেন তবে তিনি কি করে বান্দাকে জাহান্নামে নিক্ষেপ করবেন? আল্লাহু আকবার!
.
আগামী রমাদান পর্যন্ত আমাদের অনেকেই হয়তোবা বেঁচে থাকবেনা। এই রমাদানে অনেকেই আর বেঁচে নেই যেমনটা ছিলেন গত রমাদানে। আমরা প্রত্যেক মুমিন বান্দারা এই রমাদানকে-ই আমাদের জীবনের শেষ রামাদান এবং গুনাহ মাফ করিয়ে নেওয়ার শেষ সুযোগ মনে করে ইবাদাতে মনযোগী হই বিইযনিল্লাহ।
.
বরকতময় এই মাসের শেষ রাতগুলো তে যখন আপনি শুধুই রাব্বে কারীমের সন্তুষ্টির জন্য সালাতে দাঁড়াবেন, যখন আপনার আর তাঁর সাক্ষাতের মাঝে আর কেউ থাকবেনা তখন দুআ’তে চোখ ভর্তি পানি নিয়ে তাঁর কাছে চাইবেন । মনের সমস্ত আবেগ ঢেলে দিয়ে বলবেন — হে আল্লাহ! আমার মা আমার প্রতি সবচেয়ে দয়াশীল। তিনি কখনো আমাকে কষ্ট দিবেন না, আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে রাখবেন না। হে আল্লাহ! আপনি তো আমার মায়ের চাইতেও বেশি দয়াশীল। সুতরাং আমাকে কষ্ট থেকে রক্ষা করুন, আমার সমস্ত গুনাহ আপনি ক্ষমা করে দিন।
.
হে আল্লাহ! আমি ছাড়া তো আপনার অনেক... অনেক... বান্দা আছে কিন্তু আমার তো আপনি ছাড়া আর কেউ নাই... কেউ নাই। অতএব আপনি,
.
আমাকে ক্ষমা করুন..
আমাকে ক্ষমা করুন..
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন